নগদের প্রশাসক মোহাম্মদ বদিউজ্জামান দিদার গণমাধ্যমকে জানান, ১৭০০ কোটি টাকা পাচার এবং ৬০০ কোটি টাকার ই-মানিসংক্রান্ত অনিয়মের প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়া গেছে। দুদক এসব তথ্য যাচাইবাছাই করবে।
অভিযানে অংশ নেওয়া দুদক কর্মকর্তা তানজির আহমেদ বলেন, আমরা সংশ্লিষ্ট নথিপত্র সংগ্রহ করেছি এবং যাচাইবাছাই করে কমিশনে প্রতিবেদন দাখিল কএদিকে অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দেশে প্রায় পাঁচ হাজার অবৈধ মোবাইল ব্যাংকিং এজেন্ট রয়েছে, যাদের মাধ্যমে গত এক বছরে প্রায় ৭৫ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে। এই অবৈধ এজেন্টদের মাধ্যমে হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাচার করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এসব বিষয় সুনির্দিষ্ট তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতেই দুদকের আজকের অভিযান পরিচালনা করা হয়।
দুদক এ বিষয়ে বিস্তারিত তদন্ত করে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে বলে জানিয়েছে। এ ছাড়া, মোবাইল ব্যাংকিং সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম কঠোর নজরদারির আওতায় আনার সুপারিশ করা হতে পারে।রব।