ঢাকার অদূরে পূর্বাচলে বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) শুরু হচ্ছে ৩ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক পোলট্রি মেলা। বিকেলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার এ মেলার উদ্বোধন করবেন। শেষ হবে আগামী শনিবার।
ওয়ার্ল্ড’স পোলট্রি সায়েন্স এসোসিয়েশন-বাংলাদেশ শাখা ও ‘বাংলাদেশ পোলট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল’ এ মেলার আয়োজন করেছে। এটি দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় পোলট্রি মেলা (১৩তম আন্তর্জাতিক পোলট্রি শো) বলে আয়োজকরা জানিয়েছেন।সাসটেনেবল পোলট্রি ফর এমাজিং বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্যে আয়োজিত এ মেলায় ১৮টি দেশের দুই শতাধিক কোম্পানি প্রযুক্তি ও সেবা নিয়ে মেলায় উপস্থিত হবে। থাকবে ৮২৫টি স্টল। ফিডমিল, হ্যাচারি, ব্রিডারফার্ম, কমার্শিয়াল ফার্ম, প্রসেসিং, রিসাইক্লিংসহ পোলট্রি শিল্প সংশ্লিষ্ট বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও পণ্যের দেখা মিলবে এ মেলায়।
এ শো’র ফলে পোলট্রি খাতে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়বে বলে মনে করছেন উদ্যোক্তারা। মেলায় যাওয়ার জন্য ফ্রি শাটল বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কুড়িল ৩০০ ফিট থেকে সারাদিনই চলবে শাটল বাস। সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত মেলা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।আয়োজকদের সূত্রে জানা যায়, নতুন বিনিয়োগ এবং তরুণ উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে এবং ডিম ও মুরগির গোশতের চাহিদা পূরণে এ মেলা সহায়ক হবে বলেও মনে করছে আয়োজকরা।
২০৫০ সালকে সামনে রেখে দেশীয় পোলট্রি শিল্প একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে উল্লেখ করে ওয়ার্ল্ড’স পোলট্রি সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন-বাংলাদেশ শাখার সভাপতি মসিউর রহমান জানান, শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
পোলট্রি শিল্প অসংখ্য বেকারের মুখে হাসি ফুটিয়েছে। আগামী ১০ বছরে এ খাতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় এক কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। পোলট্রি শিল্প মূলত গ্রামাঞ্চলে গড়ে উঠেছে ফলে গ্রামীণ অর্থনীতি শক্তিশালী হয়েছে। এ ধারা অব্যাহত থাকলে গ্রাম থেকে শহরমুখী মানুষের ঢল কমবে।
মসিউর বলেন, স্বল্পতম সময়ে মানসম্মত প্রোটিন উৎপাদন করতে হলে প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে, খামার ব্যবস্থাপনায় আধুনিকায়ন ঘটাতে হবে এবং গবেষণা কাজে ব্যয় বৃদ্ধি করতে হবে। এজন্য সরকা
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো: শামসুদ্দোহা
শ্রীপুর,গাজীপুর
মোবাঃ +৮৮০ ১৭১৩৬৪৮৬৭১
Copyright © 2025 Dainik Somoyer Songbad. All rights reserved.