শহরের কাটাখাল কবরস্থানে দাফন করা হয়।
তবে পিয়ালের বাবা কিতাব আলী বলেন, আমাদের বাড়ির পরের বাড়িটি আমিরুল ইসলামের। আমার ছেলে খুনের পর তারা সবাই পলাতক ছিল। হঠাৎ আমিরুল মারা গেলে, তার মরদেহ নিয়ে বাড়িতে আসে। এরপর আমার বাড়ির পাশে তাদের জমিতে দাফন করার সিদ্ধান্ত নেন। এ সময় আমিরুলের স্বজনদের সঙ্গে আমার স্বজনদের বাকবিতন্ডা হয়। একপর্যায়ে উভয় পক্ষ মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন। পরে তারা অন্য স্থানে দাফন করেছে বলে শুনেছি।
নাভারণ সার্কেলের সহকারি পুলিশ সুপার আল নাহিয়ান বলেন, আমিরুল ইসলামের মরদেহ নিয়ে থানায় আসে স্বজনরা। পরে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের ডাকা হয় দাফনের ব্যবস্থা করার জন্য। কিন্তু আমিরুলের স্বজনরা গ্রামে দাফন করতে রাজি হয়নি। পরে স্বজনরা তাকে পছন্দের করবস্থানে দাফন করেছে।
উল্লেখ্য, গত ৯ নভেম্বর যশোরের ঝিকরগাছায় যুবদল কর্মী পিয়াল হাসানকে কুপিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষ। তিনি মোবারকপুর বিশ্বাসপাড়ার কিতাব আলীর ছেলে। তার নামে বিস্ফোরক আইনসহ ১০টি মামলা ছিল।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মো: শামসুদ্দোহা
শ্রীপুর,গাজীপুর
মোবাঃ +৮৮০ ১৭১৩৬৪৮৬৭১
Copyright © 2025 Dainik Somoyer Songbad. All rights reserved.