পানামা খালের দখল নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গুরুত্বপূর্ণ এ খালের দখল নিতে মার্কিন সেনার উপস্থিতি জোরদার করার জন্য পেন্টাগনকে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। শুক্রবার হোয়াইট হাউস থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেনা উপস্থিতি জোরদারের পাশাপাশি ‘অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় প্রতিরক্ষা কৌশলগত নির্দেশিকা’য় পানামা খালের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য সব ধরনের ‘সামরিক বিকল্প’ পর্যালোচনা করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পানামা সরকার জানিয়েছে, দেশের সার্বভৌমত্ব ও খালের সুরক্ষায় তারা দৃঢ় অবস্থানে থাকবে। অন্যদিকে এ পথের নিয়ন্ত্রণ নিতে বিভিন্ন উপায় খুঁজছেন ট্রাম্প। মার্কিন দুই কর্মকর্তার বরাতে সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, হোয়াইট হাউস পানামাতে মার্কিন সেনাদের উপস্থিতি বাড়ানোর উপায় খোঁজার জন্য সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছে। এতে যুক্তরাষ্ট্র ও পানামার মধ্যে নিরাপত্তা সহযোগিতা জোরদার থেকে শুরু করে দখল করা পর্যন্ত বিভিন্ন উপায় পর্যালোচনার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
পানামা খালের দখল নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গুরুত্বপূর্ণ এ খালের দখল নিতে মার্কিন সেনার উপস্থিতি জোরদার করার জন্য পেন্টাগনকে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। শুক্রবার হোয়াইট হাউস থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেনা উপস্থিতি জোরদারের পাশাপাশি ‘অন্তর্বর্তীকালীন জাতীয় প্রতিরক্ষা কৌশলগত নির্দেশিকা’য় পানামা খালের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য সব ধরনের ‘সামরিক বিকল্প’ পর্যালোচনা করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
পানামা সরকার জানিয়েছে, দেশের সার্বভৌমত্ব ও খালের সুরক্ষায় তারা দৃঢ় অবস্থানে থাকবে। অন্যদিকে এ পথের নিয়ন্ত্রণ নিতে বিভিন্ন উপায় খুঁজছেন ট্রাম্প। মার্কিন দুই কর্মকর্তার বরাতে সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, হোয়াইট হাউস পানামাতে মার্কিন সেনাদের উপস্থিতি বাড়ানোর উপায় খোঁজার জন্য সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছে। এতে যুক্তরাষ্ট্র ও পানামার মধ্যে নিরাপত্তা সহযোগিতা জোরদার থেকে শুরু করে দখল করা পর্যন্ত বিভিন্ন উপায় পর্যালোচনার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে হোয়াইট হাউস ও পেন্টাগনের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
পানামা খাল বিশ্ববাণিজ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গত শতকের শুরুর দিকে প্রশান্ত এবং আটলান্টিক মহাসাগরের সংযোগকারী এ খালের খননকাজ করে যুক্তরাষ্ট্র। শুরুতে তাদের হাতে এ খালের নিয়ন্ত্রণ ছিল। পরে ১৯৯৯ সালে পানামার হাতে এ খালের নিয়ন্ত্রণ তুলে দেওয়া হয়। ১৯৭৭ সালে ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের আমলে হওয়া চুক্তির ভিত্তিতে এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
সম্প্রতি পানামার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হ্যাভিয়ের মার্টিনেজ় আচা যুক্তরাষ্ট্রের হাতে খালের নিয়ন্ত্রণ তুলে দেওয়ার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছেন। তিনি বলেন, শুধু পানামার জনগণের হাতে এই খালের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে এবং তাদের হাতেই এই খালের নিয়ন্ত্রণ থাকবে।
হোয়াইট হাউসের নতুন নির্দেশনার বিষয়ে তিনি বলেন, আমি শুধু বলতে চাই, নিজেদের ভূখণ্ড, খাল ও সার্বভৌমত্বের সুরক্ষায় পানামা দৃঢ় অবস্থান