• ঢাকা, বাংলাদেশ রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ১১:৪১ অপরাহ্ন
  • [কনভাটার]
শিরোনাম:
সীমান্ত ঘেষা গ্রাম থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পাওয়া দুজন তামান্না ও ফারহানা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও বিসিএস ক্যাডার হতে চায় স্বাধীনতা দিবসে এবার কুচকাওয়াজ হচ্ছে না গরমে শরীর চাঙ্গা হবে যে ৩ শরবতে বিএনপি ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে না : মুরাদ নির্বাচন দেরি হলে ফ্যাসিস্ট মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে : মির্জা ফখরুল ৮৫০ পরিবারের পাশে দাঁড়াবে জিয়াউর রহমান ফান্ডেউশন আবরার হত্যাকাণ্ডের রায় দ্রুত কার্যকর চায় জামায়াত ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত থাকার নির্দেশনা মহানগর পূর্ব ছাত্রদলের কিছু চাঁদাবাজ দখলবাজদের জন্য বিএনপিকে কলঙ্কিত হতে দেওয়া যাবে না : ইশরাক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান, ইয়েমেনিদের হত্যা বন্ধ করুন

ঢাকা ছেড়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব

ডেস্ক রিপোর্ট। অনলাইন সংরক্ষণ / ৭ জন দেখেছে
আপডেট : রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

চার দিনের সফর শেষে ঢাকা ছেড়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। রোববার (১৬ মার্চ) সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটের দিকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার বিকালে জাতিসংঘের মহাসচিব ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। সেখানে তাকে স্বাগত জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। জাতিসংঘ মহাসচিবের হাতে ফুল তুলে দেয় শিশুরা।

সফরের দ্বিতীয় দিন শুক্রবার (১৪ মার্চ) কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেন জাতিসংঘের মহাসচিব। সেখানে লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতারে অংশ নেন তিনি। সফরের তৃতীয় দিনে শনিবার (১৫ মার্চ) সকালে জাতিসংঘ কান্ট্রি টিম বাংলাদেশের সঙ্গে একটি বৈঠকে অংশ নেন। এরপর দুপুরে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে গোলটেবিল বৈঠক করেন তিনি। পরে তরুণ সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করেন।

এদিন বিকালে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনের পর অংশ নেন ইফতার ও আর্লি ডিনার সেশনে। এ সময় বাংলাদেশকে সবরকম সহযোগিতার আশ্বাস দেন অ্যান্টোনিও গুতেরেস। পাশাপাশি বাংলাদেশের আতিথেয়তায় মুগ্ধতা প্রকাশ করেন তিনি।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, মিয়ানমারের বর্তমান উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের তাৎক্ষণিকভাবে মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসন করা অত্যন্ত কঠিন। ফলে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও মিয়ানমারের প্রতিবেশীদের একত্রিত করে চাপ প্রয়োগের জন্য সংলাপের ব্যবস্থা করা উচিত যেন রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবর্তন সহজ করা সম্ভব হয়।

আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, বর্তমানে মিয়ানমার এবং আরাকানের মধ্যে তীব্র লড়াই চলছে। স্পষ্টতই এই পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের তাৎক্ষণিকভাবে মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসন করা অত্যন্ত কঠিন হবে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মিয়ানমারের সব প্রতিবেশীদের একত্রিত করা অত্যন্ত অপরিহার্য, যাতে সহিংসতা বন্ধ করে সমাধান খুঁজে বের করার প্রয়োজনীয়তার সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়গুলোকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য চাপ দেওয়া যায়। একই সঙ্গে সংলাপের ব্যবস্থা তৈরি করা যা মিয়ানমারে একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক সমাধানের দিকে পরিচালিত করে স্বাভাবিকভাবেই রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবর্তনকে সহজতর করবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের অন্যান্য সংবাদ

তথ্য ভান্ডার

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
৩১